WHAT’S HOT NOW

ads header

Business

Theme images by kelvinjay. Powered by Blogger.

Canada Reads champion and Jeopardy! superstar Mattea Roach recommends 3 'must-read' memoirs

  "Essentially, one key thing to know about Joan Didion is not only did she live most of her life in California, but she was a fifth-ge...

Contact form

Name

Email *

Message *

Search This Blog

Blog Archive

Mobile Logo Settings

Mobile Logo Settings
image

Recent

4/recentposts
[recent]

Ad Space

Responsive Advertisement

Comments

4/recentcomments

Subscribe Us

Facebook

Popular

Life & style

Games

Sports

শ্রীলঙ্কার বরখাস্ত হওয়া ক্রিকেট বোর্ড আদালতের আদেশে পুনর্বহাল

 

শ্রীলঙ্কার আপিল আদালত দেশটির ক্রিকেট বোর্ডের (এসএলসি) অন্তর্বর্তীকালীন কমিটির কার্যক্রম দুই সপ্তাহের জন্য স্থগিত করেছেন। আজ কমিটির কার্যক্রম স্থগিত চেয়ে করা এক রিট পিটিশনের শুনানির পর আদালত এই অন্তর্বর্তীকালীন আদেশ দেন।



এর ফলে গতকাল ক্রীড়া মন্ত্রণালয় কর্তৃক বরখাস্ত করা ক্রিকেট বোর্ড পুনর্বহাল হয়েছে বলে জানিয়েছে শ্রীলঙ্কার সংবাদমাধ্যম ডেইলি মিরর। সংবাদমাধ্যমটি জানিয়েছে, ক্রিকেট বোর্ডের দায়িত্ব নিতে আজ এসএলসি কার্যালয়ে গিয়েছিলেন অন্তর্বর্তীকালীন কমিটির চেয়ারম্যান অর্জুনা রানাতুঙ্গা। তবে আদালতের আদেশের পর তিনি বেরিয়ে গেছেন।



এদিকে আজ পার্লামেন্টে ক্রীড়ামন্ত্রী রোশান রানাসিংহে জানান, গতকাল রাতে মন্ত্রিসভার বৈঠকে প্রেসিডেন্ট রনিল বিক্রমাসিংহে অন্তর্বর্তীকালীন কমিটি বিলুপ্ত করতে বলেছেন। রানাসিংহে তাতে রাজি হননি জানিয়ে বলেন, ‘প্রেসিডেন্ট বলেছেন ক্রীড়াঙ্গনকে তিনি তাঁর অধীন নিয়ে যাবেন। আমি তখন বলেছি, আমাকে মন্ত্রিসভা থেকে বের করে দিন।’



শাম্মি সিলভার নেতৃত্বাধীন যে ক্রিকেট বোর্ডকে রানাসিংহে বরখাস্ত করেছিলেন, তাদের ইঙ্গিত করে তিনি বলেন, ‘শ্রীলঙ্কার ক্রিকেট চালাচ্ছে ডাকাতেরা। যে কারণে আমি অন্তর্বর্তীকালীন কমিটি বিলুপ্ত করব না। অন্তর্বর্তীকালীন কমিটির বিরুদ্ধে বিচার বিভাগের স্থগিতাদেশের সিদ্ধান্ত স্বার্থের সংঘাত।’



ডেইলি মিররের খবরে বলা হয়, রোববার মন্ত্রিসভার বৈঠকে ক্রীড়ামন্ত্রী রানাসিংহে প্রেসিডেন্ট ও বেশ কয়েকজন মন্ত্রীর তোপের মুখে পড়েন। ক্রিকেট বোর্ড বরখাস্তের প্রজ্ঞাপন জারির আগে ক্রীড়ামন্ত্রী প্রেসিডেন্ট বা মন্ত্রিসভার কাউকে জানাননি। এ ছাড়া অন্তর্বর্তীকালীন কমিটিতে তিনজন অবসরপ্রাপ্ত বিচারকের অন্তর্ভুক্তি নিয়েও প্রশ্ন ওঠে।


Gaza could see return of PA in case of a ‘political solution’, says Abbas

 Israel seeks to destroy Hamas, raising the question of who would run the Palestinian territory after the war.

US Secretary of State Antony Blinken with Palestinian Authority President Mahmoud Abbas in Ramallah, occupied West Bank.


The Palestinian Authority (PA) could return to power in the Gaza Strip only if a “comprehensive political solution” is found to the Israel-Palestine conflict, according to PA President Mahmoud Abbas.

Abbas on Sunday met with the US Secretary of State Antony Blinken, who is on yet another tour of the region as Israel’s deadly military campaign in Gaza nears a month.

“We will fully assume our responsibilities within the framework of a comprehensive political solution that includes all of the [occupied] West Bank, including East Jerusalem and the Gaza Strip,” Abbas was quoted as telling Blinken by the official Palestinian news agency Wafa.

Israel says Hamas can no longer be left in control of the besieged enclave after the group’s October 7 attack that left about 1,400 Israelis dead – a sentiment backed by Washington.

Hamas, considered a “terrorist” group by the US and the European Union, is a rival of Abbas’s Fatah party. Hamas took over Gaza from the PA in 2007, after being blocked from exercising real power despite winning a parliamentary election the previous year.

Israel fully withdrew its troops and settlers from Gaza in 2005 but imposed a crippling blockade on the coastal territory after Hamas took power.

Blinken made a surprise visit to the occupied West Bank on Sunday as Israel pressed on with its attacks on Gaza, where the death toll has reached nearly 10,000, almost half of them children.

Israeli ground forces also continue to push into Gaza, engaged in heavy fighting with Hamas fighters, while Israeli Prime Minister Benjamin Netanyahu has consistently rejected growing calls for a ceasefire.

In what appeared to be the most direct US position since the start of the war on October 7, Blinken told Abbas the PA should play a central role in the future of Gaza, the Reuters news agency reported.

The agency quoted an unnamed senior US State Department official as saying the “future of Gaza was not the focus of the meeting but the Palestinian Authority seemed willing to play a role”.

Abbas and Blinken reportedly talked for about an hour in Ramallah but did not address the media, as Blinken had done during the previous legs of his regional trip.

Blinken said Washington is committed to getting aid into Gaza and restoring essential services after Israel cut access to food, water and electricity in the besieged enclave.

However, the US has also opposed a ceasefire, instead going only so far as to back a “pause” to facilitate humanitarian aid and allow some residents to exit Gaza through the Egypt-controlled Rafah border crossing.



দেশটাকে বৃহৎ কারাগার বানানো হয়েছে: রিজভী

 বিএনপির জ্যেষ্ঠ যুগ্ম মহাসচিব রুহুল কবির রিজভী বলেছেন, ‘প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা দেশটাকে এখন বৃহৎ কারাগার বানিয়ে ফেলেছেন।’


আজ রোববার বিএনপির পক্ষ থেকে পাঠানো এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে রিজভী এ কথা বলেন। গতকাল শনিবার গভীর রাতে ঢাকা থেকে বিএনপির ভাইস চেয়ারম্যান শাহজাহান ওমর, এয়ার ভাইস মার্শাল (অব.) আলতাফ হোসেন চৌধুরীকে আটক করা হয়েছে বলে ওই বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়।

এ ছাড়া  আজ ভোরে ঢাকা থেকে দলের সাংগঠনিক সম্পাদক (ময়মনসিংহ বিভাগ) ইমরান সালেহ প্রিন্সকে আটকের কথাও বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়। এসব ঘটনায় নিন্দা ও প্রতিবাদ জানান রিজভী


বিবৃতিতে বিএনপি নেতা রিজভী নির্বাচন কমিশনের ভূমিকার সমালোচনা করেন। তিনি বলেন, সরকারের আজ্ঞাবহ নির্বাচন কমিশন একদিকে বিএনপিকে আগামী নির্বাচনে অংশগ্রহণের জন্য আহ্বান জানাচ্ছে, অন্যদিকে জ্যেষ্ঠ নেতাসহ সর্বস্তরের নেতা-কর্মীকে গ্রেপ্তারে ক্র্যাকডাউন শুরু হয়েছে। এটি যেন এক মহা তামাশা। রিজভী আরও বলেন, ‘আসলে সরকার নিজেদের অতি চালাক ভাবছে এবং সবকিছুতেই ধরাকে সরা জ্ঞান করছে।’


রিজভীর কথায়, বিএনপিসহ বিরোধী দলের নেতা-কর্মীদের যেভাবে সাঁড়াশি অভিযান চালিয়ে গ্রেপ্তার করা হচ্ছে, তাতে এটি সুস্পষ্ট যে আগামী নির্বাচন যেনতেন প্রকারে অনুষ্ঠিত করে আবারও রাষ্ট্রক্ষমতা দখলে নিতে শাসকগোষ্ঠী বদ্ধপরিকর।


ভাইস চেয়ারম্যান শাহজাহান ওমর, আলতাফ হোসেন চৌধুরী, সাংগঠনিক সম্পাদক (ময়মনসিংহ বিভাগ)  ইমরান সালেহ প্রিন্সকে নিঃশর্ত মুক্তির দাবি জানান বিএনপি নেতা রুহুল কবির রিজভী।







উচ্চতা নিয়ে তিন তারকাকে যে অভিজ্ঞতার মুখোমুখি হতে হয়

 অভিনয় করতে গিয়ে উচ্চতা নিয়ে তারকাদের রয়েছে অম্লমধুর স্মৃতি। কখনো উচ্চতা নিয়ে বিরূপ অভিজ্ঞতার মুখোমুখি হতে হয়েছে, কখনো প্রয়োজনেই চরিত্রের জন্য ডাক পান। তবে শৈশব থেকে ক্যারিয়ার শুরু ও অভিনয় অঙ্গনে উচ্চতা কেন্দ্র করে নানা অভিজ্ঞতার মধ্য দিয়ে যেতে হয়েছে। সেগুলোই তুলে ধরেছেন মনজুরুল আলম।


বিদ্যা সিনহা মিম

মিমের নাম ‘ওই লম্বা মেয়েটা’

অভিনয়ে পরিচিতি পাওয়ার পর কোথাও গেলে চিত্রনায়িকা বিদ্যা সিনহা মিমের আসন থাকে সবার সামনে। ইচ্ছা করলেও পেছনে গিয়ে বসতে পারেন না। কিন্তু স্কুলের দিনগুলো সামনে বসতে ইচ্ছা করলেও সেটা সম্ভব ছিল না। এর কারণ ছিল এই চিত্রনায়িকার উচ্চতা। এ নিয়ে মিম বলেন, ‘আমি ছোট থেকেই অনেক লম্বা। যে কারণে বন্ধুমহলে যেকোনো কিছুতে আমাকে সবার শেষে থাকতে হতো। চাইলেও কখনো সামনের সারিতে বসতে পারতাম না। বসলেও শুনতে হতো মাথা নিচু করো, দেখা যায় না। স্কুলে লাইন ধরে যখন পিটি করতাম, তখনো আমি শেষে। এখনো বন্ধুরা আমার যত গ্রুপ ছবি পাঠায়, সেখানে আমি শেষে। যে স্কুল ও কলেজে পড়েছি, আমি ছিলাম উচ্চতায় সবার বড়।’


বিদ্যা সিনহা মিম

এক সময় স্কুল–কলেজে সহপাঠী ও শিক্ষকদের কাছে মিমের পরিচয় হয়ে যায় ‘ওই লম্বা মেয়ে’ হিসেবে। নামের চেয়ে তাঁকে এ নামেই বেশি ডাকা হতো। মিম বলেন, ‘যখন সবাই একসঙ্গে কোনো কিছু শিখতে যেতাম, তখন উচ্চতার জন্য আমার অবস্থান থাকত পেছনে। বোঝেনই তো যাঁদের মনোযোগ কম, তাঁরা পেছনে অংশ নিতেন। আড্ডা ও কথা হতো। এর মধ্যে আমাকে মনোযোগী হয়ে সামনে তাকিয়ে থাকতে হতো। এভাবে একবার গান শিখতে গেলাম, সেখানেও আমার অবস্থান পেছনে।


আরেকটা মজার কথা বলিনি। আমার সবচেয়ে কাছের যে বন্ধু ছিল, তার সঙ্গে আমার উচ্চতার ব্যবধান ছিল অনেক। আমরা যেখানেই যেতাম, সবাই আমাদের দিকে তাকিয়ে থাকত। এ নিয়ে বিব্রত হতে হতো। অনেকে আমাদের খ্যাপানোর চেষ্টা করতেন। কিন্তু বন্ধুত্ব কি আর এগুলো মানে।’ এই চিত্রনায়িকা জানান, তাঁর উচ্চতা ৫ ফুট সাড়ে ৮ ইঞ্চি। বলে রাখা ভালো, উচ্চতা অনেক সময় বিভিন্ন চরিত্রের জন্য বাড়তি সুবিধা দিয়েছে।


মৌসুমী হামিদকে বলা হয় ‘তালগাছ’

উচ্চতা নিয়ে বিপাকের শেষ নেই অভিনেত্রী মৌসুমী হামিদের। কারণ, এই অভিনেত্রীর উচ্চতা ৫ ফুট ৯ ইঞ্চি। যে কারণে উচ্চতা বেশি হওয়ায় অনেক নির্মাতা তাঁকে নিয়ে কাজ করতে বিপাকে পড়েন। আক্ষেপ করে এই অভিনেত্রী জানান, তাঁর উচ্চতা নিয়ে বিভিন্ন সময় অনেকেই খারাপভাবেও কথা বলেছেন। তাঁরা বলেছেন, ‘কেন তিনি এত লম্বা?’ তখন এই অভিনেত্রীর মনে হয়েছে, এটা তাঁর দোষ। তবে অনেকের কথায় ক্ষণিকের জন্য মন খারাপ হলেও উচ্চতা নিয়ে তিনি খুশি।


মৌসুমী হামিদ

তাঁর সঙ্গে অভিনয়ের জন্য একই মাপের উচ্চতার অভিনেতার দরকার হয়। কিন্তু আমাদের মিডিয়ার বেশি ভাগ অভিনেতার উচ্চতা মৌসুমী হামিদের চেয়ে কম। লম্বা হওয়ার কারণে বিনোদনপাড়ায় মৌসুমী হামিদকে তালগাছ নামে ডাকা হয়। মৌসুমী হামিদ জানান, উচ্চতা বেশি হওয়ায় প্রায়ই শুটিংয়ে তাঁকে শুনতে হতো—


এই নিচু হও, নিচে দাঁড়াও, বাঁকা হও, খালি পায়ে হাঁট এমন নানা কথা। মৌসুমী বলেন, ‘শৈশব থেকে আমি অনেক দুরন্ত ছিলাম। গ্রামে ছুটে বেড়াতাম। সাইকেল চালাতাম। ছেলেদের মতো চলাফেরা করতাম। দুষ্টুমি করতাম। আমার উচ্চতা বেশি ছিল। এসব কারণে অনেকে কিছু বলত না।’


মৌসুমী হামিদ

উচ্চতা নিয়ে শুটিংয়ে প্রায়ই মজা হয়। একবার সাজু খাদেমের সঙ্গে অভিনয় করতে গিয়ে ঝামেলার মধ্যে পড়েছিলেন মৌসুমী। কারণ, মৌসুমীর তুলনায় সাজু খাদেমের উচ্চতা অনেক কম। তখন ইট বিছিয়ে একটি রোমান্টিক দৃশ্যের শুটিং শেষ করতে হয়েছিল। সেদিন সাজু ইটের ওপর দিয়ে হেঁটে এসে সংলাপ দেওয়ার সঙ্গে সঙ্গে মৌসুমীসহ শুটিংয়ের সবাই হেসেছিলেন। মৌসুমী জানান, হাসার কারণে দুই ঘণ্টা শুটিং করতে পারেননি।


একবার মৌসুমীকে নিয়ে মজা করে অভিনেতা আবদুন নুর সজল বলেছিলেন, ‘আমরা দুজন একসঙ্গে অনেক নাটকে অভিনয় করেছি। প্রতিবারই অভিনয় করার সময়ে দাঁড়ানোর দৃশ্য থাকলে সবার আগে ভাবি, আমি কোন জায়গায় দাঁড়াব। কারণ, মৌসুমী আমার চেয়ে লম্বা। দাঁড়ালে যেন ওকে খাটো লাগে আর আমাকে লম্বা লাগে; সে কারণে আমার জন্য উঁচু জায়গা খুঁজতে হতো।’ কথাগুলো বলেই হাসতে থাকেন এই অভিনেতা। উচ্চতা নিয়ে এমন অনেক মজার গল্প রয়েছে।


এক সাক্ষাৎকারে মৌসুমী হামিদ জানান, অনেকে সহযোগিতা করলেও কেউ কেউ তাঁর উচ্চতা নিয়ে বিরূপ প্রতিক্রিয়া দেখাতেন। এ নিয়ে শুটিংয়ে তাঁর মন খারাপ হয়েছে। তবে তিনি সব সময় ব্যালান্স করে অভিনয় করতে চান। এটা তাঁর কাছে কোনো বাধা নয়। তবে এর আগে জানিয়েছিলেন, উচ্চতা বেশি হওয়ায় বিয়ের জন্য ছেলে খুঁজে পাচ্ছেন না।


বিব্রত হতে হয় হিমিকে

ছোট পর্দার এই সময়ের ব্যস্ত অভিনেত্রী জান্নাতুল সুমাইয়া হিমি। এখনো এই অভিনেত্রীকে প্রায়ই বিব্রত হতে হয়। এর কারণ তাঁর উচ্চতা। গড় মেয়েদের মধ্যে তাঁর উচ্চতা অনেকটা বেশি। তিনি জানান, তাঁর উচ্চতা ৫ ফুট ৮ ইঞ্চি। মজা করে এই অভিনেত্রী বলেন, ‘উচ্চতা নিয়ে মাঝেমধ্যে কী যে বিপদের মুখোমুখি হতে হয়। এই ধরেন, আমি কোনো লিফটে উঠলাম। সেখানে সবাই প্রথমে আমার মুখের দিকে না তাকিয়ে আমার পায়ের দিকে তাকায়। প্রথমে তারা দেখে আমি হিল পরে আছি কি না। তখন কী যে বিব্রত লাগে। মনে হয় কেন আমার এত উচ্চতা।’


অভিনেত্রী জান্নাতুল সুমাইয়া হিমু

বিভিন্ন সময় জান্নাতুল সুমাইয়া হিমিকে শুটিংয়ে নানা কসরত করে শুটিং করতে হয়েছে। কারণ, বেশির ভাগ অভিনয়শিল্পী তাঁর চেয়ে লম্বায় কিছুটা কম থাকেন। এগুলো শুটিংয়ের ক্ষেত্রে কোনো বাধা হতে পারে না। তবে এ নিয়ে মজার অনেক ঘটনাও যেমন ঘটে, তেমনি সবার আলোচনার কেন্দ্রে থাকেন তিনি।


সে অভিজ্ঞতা ভাগাভাগি করে হিমি বলেন, ‘ক্যারিয়ার শুরুর দিকে একটি নাটকে আমি ছিলাম গ্রামের সাধারণ গৃহিণী। সেখানে আমার স্বামীর চরিত্রের অভিনেতার উচ্চতা আমার চেয়ে কম। তখন দুই পা ছড়িয়ে দাঁড়াতে হতো। এভাবেই সংলাপ দিতে হতো। আবার কখনো ফ্রেম ছোট করে ক্যামেরার সামনে দাঁড়াতে হতো।


আবার দেখা যেত, কোনো দৃশ্যে রিকশা থেকে নেমে শট দিতে হবে। দেখা গেল লম্বার ঝামেলা এড়ানোর জন্য রিকশায় বসেই শট দিলাম। সহ–অভিনয়শিল্পীরা বলতেন, তুমি অনেক লম্বা, তোমার সঙ্গে কৌশলে অভিনয় করতে হবে। মূলত আমার বেবি ফেস। এসব নিয়ে অনেক সময় নিরাপত্তাহীনতা বোধ করতাম। এখন আমিও অভ্যস্ত হয়ে গেছি। এসব নিয়ে মজা বেশি হয়।’


ব্যর্থতার দায় নিলেন হাথুরুসিংহে

দেখতে দেখতে শেষ হয়ে আসছে বাংলাদেশের বিশ্বকাপ। সেমিফাইনাল থেকে ছিটকে পড়া নিশ্চিত হয়ে গেছে আগেই। আগামীকাল দিল্লিতে নিজেদের সপ্তম ম্যাচে শ্রীলঙ্কার মুখোমুখি হবে বাংলাদেশ। এরপর বাকি থাকবে আরেকটি ম্যাচ। এর মধ্যেই শুরু হয়ে গেছে হিসাব মেলানো—এই বিশ্বকাপ থেকে বাংলাদেশ কী পেল আর কী পেল না।


অর্জনের খাতায় এখন পর্যন্ত নিজেদের প্রথম ম্যাচে আফগানিস্তানের বিপক্ষে পাওয়া একটি মাত্র জয়। এর পর থেকেই টানা হেরে চলেছে বাংলাদেশ দল। অথচ আফগানিস্তানের বিপক্ষে জেতা সেই ম্যাচের আগে বাংলাদেশের কোচ চন্ডিকা হাথুরুসিংহে দেখিয়েছিলেন সেমিফাইনালে খেলার স্বপ্ন।


কিন্তু বাস্তবতা হচ্ছে, এ বিশ্বকাপে বাংলাদেশ পুরোপুরি ব্যর্থ। শ্রীলঙ্কা ম্যাচের আগে আজকের সংবাদ সম্মেলনে এসে তাই সাংবাদিকদের কাঠগড়ায় দাঁড়াতে হলো কোচ হাথুরুসিংহেকে। দলের এই ব্যর্থতার দায় কতটুকু নেবেন তিনি—করা হয়েছিল এমন প্রশ্ন।


এর উত্তরে হাথুরুসিংহে বলেন, ‘এ দলের অন্য সবার মতো এই ব্যর্থতার দায় আমিও নিচ্ছি। আমরা সমর্থকদের হতাশ করেছি, একই সঙ্গে আমরা নিজেদেরও হতাশ করেছি। আমরা নিজেদের সেরা খেলা খেলতে পারিনি। কিন্তু প্রথম ম্যাচ থেকে এ পর্যন্ত কিছুই পরিবর্তন হয়নি। শুধু একটা যে জিনিস পরিবর্তন হয়েছে, সেটা আমাদের মাথার মধ্যে যা ঘুরছে, আমাদের চিন্তাভাবনা।’


হাথুরুসিংহে এখানেই থামেননি। তিনি এরপর যোগ করেন, ‘আমাদের দক্ষতা কোথাও চলে যায়নি। তাই আমি মনে করি, আমরা অতিমাত্রার প্রত্যাশার সামনে নুয়ে পড়েছি। এই একটা বিষয় নিয়েই আমরা ভাবতে পারি। আমরা আসলে নিজেদের সেরা খেলাটা খেলতে পারিনি।’


সেরা খেলাটা খেলতে না পারার প্রশ্ন ধরেই এসেছে বিশ্বকাপে বাংলাদেশ দলের ব্যাটিং অর্ডার বারবার পরিবর্তনের বিষয়টি। সেটা কি ব্যাটসম্যানদের কিছুটা হলেও অস্থির করে তোলেনি? হাথুরুসিংহে বললেন, ‘বিষয়টি নিশ্চয়ই ব্যাটিং অর্ডারের নয়, তাই নয় কি? আপনি কত নম্বরে ব্যাট করতে নামলেন, এর চেয়ে বেশি গুরুত্বপূর্ণ আপনি যেখানে ব্যাট করতে নামেন আর কততম ওভারে কখন ব্যাট করতে নামেন, তা।’


হাথুরুসিংহেকে প্রশ্ন করা হয়েছিল, বিশ্বকাপের পর বাংলাদেশের কোচের পদে আর থাকতে পারবেন কি না! এই প্রশ্নের উত্তরটা হাথুরুসিংহে দিয়েছেন এভাবে, ‘আমাদের সবাইকে আয়নার সামনে দাঁড়াতে হবে এবং দেখতে হবে কী ভুল হয়েছে। আর আমার কোচ হিসেবে থেকে যাওয়ার কথা—এটা আমার হাতে নয়। এই সিদ্ধান্ত বোর্ড নেবে।’



P.E.I. photographer handcuffed, fined after taking pictures of Quebec City's iconic Château Frontenac

 

John Morris plans to contest fine, describes incident as 'absolutely crazy'.

John Morris, a professional photographer from P.E.I., said he was trying to get the perfect shot of the iconic hotel when police approached him. 


A professional photographer from Charlottetown, P.E.I., has been fined $230 for "loitering"  while he was taking pictures of Quebec City's iconic Château Frontenac hotel.

John Morris says he was standing on a sidewalk opposite the U.S. consulate near the famed hotel around noon on Tuesday, waiting for some clouds to arrive to get the perfect shot, when police officers approached him and told him to leave.

"[They] said, 'You can't be standing outside for 30 minutes,'" he said.

Morris said he did not understand what he was doing wrong.

"It's a public sidewalk," he said. "I'm not disturbing anybody. I'm not blocking any views. I'm out of the way."

He said he refused to provide his identity unless the police told him what offence he was committing. He said at one point, he took out his phone to film the interaction, and that's when police handcuffed him.

He said the officers only explained that he was loitering and issued the fine for it after he was put in the back of a police cruiser.

"It's absolutely crazy that you would be given a fine for waiting for clouds on a public sidewalk. I'm a professional photographer. I do this for a living," said Morris, who produces books, calendars and jigsaw puzzles with his photographs.

Morris said he has pleaded not guilty and plans on contesting the ticket.

"It kind of does make you question, like what are the rules of being on a public sidewalk in Canada anymore if that's what happens."

John Morris, a professional photographer, said he showed his camera gear to the police officers and explained that he was there to take pictures for a calendar.

Consulate allegedly 'afraid' of being photographed

Morris said police told him those at the U.S. consulate were "afraid that I could see inside their building and take photos."

Morris said a guard from the consulate did approach him earlier that day to ask him to leave, but he refused.

"I said, 'Well, it's a public sidewalk, and I'm allowed to take photos on a public sidewalk."

Morris says he was standing on the sidewalk on the right to take pictures of the Château Frontenac. The U.S. consulate is on the left.

Quebec City police spokesperson Sandra Dion confirmed that police received a 911 call shortly after noon on Tuesday about "a suspicious man that was near the American consulate."

She said when the police officers arrived, they determined that the individual was breaking a municipal bylaw and asked him to provide his identity, but he refused, so they arrested him.

Dion confirmed the person was fined but declined to confirm his name or what bylaw he broke.

Dion also declined to say under what circumstances police will arrest someone who is taking pictures near the consulate.

"What I can tell you is that it's not every day that we get 911 calls about a suspicious person [near the consulate]," she said.

Not every day, but it's not unheard of. In fact, it has already happened five times this year.

Dion also would not say whether the consulate controls the sidewalks or the park near its building.

The U.S. Embassy in Ottawa declined the CBC's request for an interview. It also would not say if its personnel made the 911 call.

"We take seriously the safety and security of our personnel and visitors to our facilities. We do not comment on U.S. Consulate General security protocols," it said in an email.

What is considered loitering?

John Morris said he plans to contest the $230 fine if the matter goes to court. 

Quebec City's municipal bylaw says that is "prohibited for a person, without a reasonable motive … to loiter, wander or sleep in a street or a public space."

When asked under what circumstances Quebec City police will arrest or fine someone for loitering, Dion said "it's on a case-by-case basis," and "it's up to police officers' discretion."

Florence Boucher Cossette, a criminal defence lawyer who has worked on loitering cases before, says the legal definition of the offence is unclear and is used arbitrarily by law enforcement.

"Every day, every single second in this city, people are loitering. So why aren't you arresting them?" she pointed out.

She said Morris likely has a good shot at winning his case, as people accused of loitering when they were sunbathing or drinking coffee on a bench were acquitted in previous cases.

"In terms of defence, he was doing something, he was not loitering and there without apparent reason," said Boucher Cossette. "He was taking photographs."

In the end, Morris never succeeded in getting his perfect shot.

"Lo and behold, when the clouds came, I was in the cruiser," he said.


Saik'uz First Nation calls for help after 2 people disappear in single year

 

Jay Raphael and Chelsey Quaw have both gone missing from a small community along Highway of Tears.

Jay Preston Raphael, 28, and Chelsey Anita Quaw (Heron), 29, have both gone missing from the Saik’uz First Nation reserve, around 85 kilometres west of Prince George, in the past year. (Submitted by Carrier Sekani Family Services)

First Nations leaders are calling on the RCMP, media and the public to do more to help find two people who have gone missing from the Saik'uz First Nation over the past year.

Jay Preston Raphael, 28, and Chelsey Amanda Quaw (Heron), 29, were last seen at residences on the nation's land, located about 85 kilometres west of Prince George, B.C., in February and October respectively. 

In both cases, family and friends say their disappearance from the community, with an on-reserve population of about 400, is out of character and cause for concern.

"We are calling for more volunteers and resources to help increase search efforts," Saik'uz First Nation Chief Priscilla Mueller and the advocacy group Highway of Tears Governing Body said in a joint statement Friday.

Saik'uz First Nation Chief Priscilla Mueller speaks at a community gathering calling for more to be done to find Jay Preston Raphael and Chelsey Amanda Quaw (Heron). (Submitted by Carrier Sekani Family Services)

The organization was formed in 2006 in response to a series of cases of women and girls, many Indigenous, who had either gone missing or been killed along Highway 16 between Prince George and Prince Rupert. In total, more than 40 women and girls are associated with disappearances along the 700-kilometre stretch of highway.

The formation of the governing body was one of the 33 recommendations that came from the 2006 Highway of Tears Symposium Recommendations Report, which called for various measures to improve safety in the area.

But Mary Teegee, one of the governing body's leaders, said the number of missing people shows that more still needs to be done.

"There seems to be little change in responsiveness," she said. "We need to do better as a community to come together and find our missing loved ones.

"Support your community, support the families, and please help bring Jay and Chelsey home."

Unusual not to be in touch

Police have put out missing person alerts for both Raphael and Quaw and is appealing to the public for information.

According to RCMP in Vanderhoof, about 15 kilometres northeast of Saik'uz, Raphael was last seen on Feb. 26 walking away from a residence in Saik'uz and has not been heard from since. He is described as being five feet nine inches and 143 pounds with black hair and brown eyes. Friends and family said it is unusual for him to not be in contact.

The RCMP put out missing person alerts for both Jay Preston Raphael and Chelsey Amanda Quaw and is appealing to the public for information. (Submitted by Saik'uz First Nation)

Similarly, Quaw is believed to have walked away from her father's home in the early morning hours of Oct. 11 and never returned.

According to her aunt, Tamara DeLong, her dad "thought she was going out to have a cigarette and that she would come right back."

Quaw is roughly five feet 10 inches tall, weighing 120 pounds, with brown hair and brown eyes.

Both cases are still considered missing persons, said B.C. RCMP Staff Sgt. Kris Clark — who is based in Surrey and speaks on behalf of the provincial force — in a written statement to CBC News. If any evidence were to come forward indicating the need for a criminal investigation, attention would shift to "finding those responsible without delay."

"At this time, the investigations for both Chelsey and Jay continue to be for missing persons, with the ultimate goal of finding them safely," he said.

Clark also said "while Indigenous people have historically been over-represented amongst missing persons," RCMP are dedicated to finding people who disappear "regardless of their race or gender" and the Vanderhoof detachment has been "continuously engaging external partners and following up on all investigative leads, while also keeping the family updated with regards to the search."

Anyone with information in either case is asked to contact Vanderhoof RCMP at 250-567-2222 or Crime Stoppers at 1-800-222-8477(TIPS).

'Chelsea is very loved'

In an interview with CBC News, Quaw's mother described her daughter as an "independent, educated and hard-working woman. She's loving and caring."

"Chelsea is very loved," said Pam Heron.

She said her daughter would usually respond within hours of getting a phone call or text message, so not hearing from her for weeks is really concerning.

Chelsey Amanda Quaw is believed to have walked away from her father's home on Saik'uz First Nation in the early morning hours of Oct. 11 and never returned. (Submitted by Saik'uz First Nation).

Heron is worried her daughter has been stereotyped as a troubled Indigenous girl and said she doesn't think the RCMP treated her disappearance with enough urgency when she was first reported missing.

"She worked hard. She worked at a mill. She was very educated," Heron said.

Community gathering held

Speaking at a community gathering held Friday afternoon, Mueller said she feels the local RCMP detachment has done all it can. However, the chief and council are asking for more resources from other regions, as well as the province.

Kayla Mitchell, deputy chief of the neighbouring Witset First Nation, also said more needs to be done.

"Our lost loved ones do not get the media coverage or justice support they deserve," Mitchell said in a statement of support released Friday.

Charity West, a member of the Kwadacha Nation who recently walked across Canada to raise awareness about missing and murdered Indigenous women, girls and men, said she often heard the same sentiment from Indigenous people across the country.

"Policing agencies are failing us," West said. "They are failing us. The media's failing us too. They do not give us the coverage we need."

Indigenous group calls for access to Jasper National Park, saying they were evicted.

 

Indigenous group calls for access to Jasper National Park, saying they were evicted.

An Indigenous group representing more than 500 people with ancestral ties to the Rocky Mountains is calling for increased access, including limited hunting rights, to Jasper National Park,

"Aseniwuche Winewak calls on Parks Canada to immediately enter into negotiations to restore our access to the park and to prioritize our involvement in the co-management of Jasper both as the park's current neighbouring Indigenous Peoples and its former inhabitants," said an Oct. 27 letter from the band to Jasper National Park superintendent Alan Fehr.

Last weekend, Parks Canada held a ceremony in the park to help celebrate the re-establishment of an ancient treaty between the Simpcw and Stoney First Nations under which the two nations agreed to share the resources of what has become Jasper.

A Parks Canada spokesperson said at the time the ceremony was part of a larger move to reopen parks land to the First Nations that originally used its resources and restore their influence over parks management.

The deal was marked with a hunt, the first in Jasper since 2017, which was also conducted under an agreement with Parks Canada.

Fehr said the ceremony didn't grant any new rights to any First Nation.

But David MacPhee, president of the Aseniwuche Winewak, said his people were being left out.

'Mountain people'

He said they also were evicted from the park in 1911. The band's oral history says the Mounties were brought in to remove them.

"At one point they had their rifles confiscated," said MacPhee. "That was an attempt to starve them out."

About 550 band members remain, mostly in the Grande Cache area.

The Aseniwuche Winewak has been recognized by Alberta, which has granted it a land base. Although the band has not been federally designated an official First Nation, federal bodies such as the Impact Assessment Agency of Canada often treat it as such.

The band has applied for adhesion to Treaty 8. Members continue to use lands immediately adjacent to the park.

"We are mountain people," MacPhee said.

The band's letter said its claim to historic ties are at least as strong as those of the bands recognized by Parks Canada.

"We are at a loss to understand why Parks prioritized agreements with two First Nations that are far removed from the park over reconciliation with Aseniwuche Winewak, the resident Indigenous Peoples of the park, who continue to live adjacent to the park and rely on the land and waters of the region to support our culture, well-being and way of life," it said.

MacPhee said his people were completely left out of discussions between Parks, the Stoneys and the Simpcw.

Fehr denied that they were ignored. He said the weekend ceremony was primarily about the Stoneys and the Simpcw celebrating the renewal of their treaty and didn't confer special rights on either of them.

"This wasn't something that Parks Canada initiated," he said. "The Simpcw and the Stoneys came to us."

He said more talks with Indigenous groups will be held over all activities in the park, including limited hunts.





'Our humanity will not be ripped from us': Michèle Stephenson on new CBC civil rights, Black Power documentary.

 

In ‘Revolution Remix,’ the director pushes back against what we’ve been taught about Canadian history.

In directing the episode "Revolution Remix," from CBC's docuseries, Black Life: Untold Stories, filmmaker Michèle Stephenson found herself on the front lines in a battle of narratives.

"Whose story will be told? Who gets to tell whose stories?" she said. "And how do we challenge systemic injustice to push back against what we've grown up learning and really speaking truth to power?" 

"Revolution Remix" explores two era-defining Black empowerment events in 1960s Montreal: the Sir George Williams affair — Canada's first major Black-led student protest — and the World Congress of Black Writers and Artists, which has been called the largest Black Power conference ever held outside the U.S. 

"I grew up really not knowing that history here in Canada," Stephenson said. "So having the privilege to be able to build a narrative around that, that counters what we've been taught, is extremely important."

The episode includes testimonials from Black Canadians about their lived experience in 1960s Montreal — their unfair treatment and the subtle and blatant racism they and their children faced in all facets of society. 

"We sort of embody what our ancestors have gone through — both the intergenerational trauma of it, but also the energy to continue moving forward," Stephenson said.

"Not only are we here, our humanity will not be ripped from us through ignorance and/or negligence and/or state-sanctioned violence.

"The episode should resonate [with] the communities that I'm a part of, in understanding that struggle is a process and that the struggle continues, but we can be inspired by our ancestors and our elders to continue the work — and that the backlash can be intense, but we have to do it anyway."

About Michèle Stephenson

The Canadian filmmaker, artist and author has roots in Haiti and Panama. 

She tells emotionally driven personal stories of resistance and identity that centre on the lived experience of communities of colour in the Americas and the Black diaspora. Her feature documentary, Going to Mars, won the 2023 U.S. Grand Jury Prize: Documentary at Sundance Film Festival, and her earlier feature, American Promise, was nominated for three Emmys and won a 2013 U.S. Documentary Special Jury Award at Sundance. Her 2020 feature documentary, Stateless, was nominated for a Canadian Screen Award for best feature length documentary.  

Stephenson also collaborated as co-director on the magical-realist virtual reality trilogy series on racial terror The Changing Same: American Pilgrimage, which was nominated for an Emmy in the outstanding interactive media: innovation category and premiered at the 2021 Sundance. Episode 1 of the series also won the Best immersive Narrative Competition Award at the Tribeca Festival.  




Manitoba woman whose son died in Bosnia named National Silver Cross Mother

 

'I think of him every day — like, every single day,' Gloria Hooper says about Chris, who died in 1996.

Gloria Hooper is the 2023 National Silver Cross Mother and will lay a wreath at the cenotaph during the national Remembrance Day ceremony in Ottawa, representing all families who have lost a child who was serving for Canada.

Christopher Holopina was six days away from the end of his peacekeeping deployment in Bosnia when the armoured vehicle he was in rolled in a ravine.

"He was the only one [killed]," his mom, Gloria Hooper, said this week from her home in the small French village of St. Claude, Man., about 90 kilometres west of Winnipeg and just south of Portage la Prairie.

"We could hardly wait for him to come home, and I thought after, yeah, he came home, but not the way he wanted or that we wanted."

The crash that killed the 22-year-old happened July 4, 1996, but for Hooper, it might as well have been yesterday.

Many memories of the boy she said was a mischievous clown cause her to start laughing.

But the pain of losing him is present as ever.

"Oh yeah, I think of him every day — like, every single day," she said. "I can't believe it's been that long ago."

Sapper Christopher Holopina was killed on July 4, 1996, while on duty as part of Operation Alliance in Bosnia. (Canadian Virtual War Memorial)

On Nov. 11, Hooper will lay a wreath at the cenotaph during the national Remembrance Day ceremony in Ottawa, representing all families who have lost a child who was serving for Canada.

She has been named this year's National Silver Cross Mother, an annual honour bestowed by the Royal Canadian Legion dating back to 1919.

When called upon to place the wreath, Hooper said her mind will be comforted by thoughts of Holopina and "what would he be doing now?"

The idea, she said, makes her smile.

That's because she knows nothing would likely be any different. So how can there be any regrets?

Despite the hurt she has learned to tolerate, Hooper has also realized Holopina was doing what he loved. 

"He always said, 'If I die, I want to be in a soldier's [uniform].' And he was," she said. "If he could do anything again, he would have been there."

Gloria Hooper also represents Silver Cross Mothers at the school in St. Claude and at other events, including laying a wreath at the cenotaph in the town each year on Bastille Day, which she is seen doing here in an undated photo. Chris Holopina's name is engraved on that monument. (Submitted by Gloria Hooper)

Holopina was a true soldier, having embodied that persona from a very young age, his family said. As a child, he made toy swords and would sit for hours playing with toy soldiers. 

His younger sister, Ashley, remembers him declaring, "I want to join the army when I'm older."

Even when Holopina's interests shifted to art, he never strayed from his heart's inclination. He drew for hours, creating images of of knights and dragons, Ashley said.

He followed his chosen path as soon as he was able, joining the reserves at 16 in Portage la Prairie. After graduating from high school, Holopina enlisted as a member of a combat engineer regiment in Petawawa, Ont.

"As a teen, he'd always work out in the garage, evenings and weekends. He also started running and doing ruck marches around home, especially when he was transitioning from reserves to the regular force," Ashley said.

Holopina served two previous tours of duty abroad — in Cyprus in 1992-93 and in Croatia in 1993-94. 

He was part of Operation Alliance in Bosnia-Herzegovina in July 1996 when his troop was rushing to help a group of British soldiers trapped in a minefield. The Canadian vehicle left the road to avoid an accident but careened down a ravine and rolled.

Holopina was the first Canadian to give his life in Bosnia as part of that mission, the Royal Canadian Legion said.

Hooper went to the site in Bosnia not long after the crash to better understand where her son died.

"I wondered what it was like," she said, but admits she was in shock and "like a zombie." She went back again, this time with a clear head and to see the memorial erected in her son's honour.

During his time in Bosnia, Holopina organized a toy and clothing drive for children. His family collected, packed and shipped donations to Holopina, who handed them out.

"He worked with the kids over there … to get them playing and stuff," Hooper said.

His heart was big, to match his stature. At six-foot-four — which required his uniforms to be custom-made — Holopina had long arms that enclosed his mom and sister in hugs.

"Oh, what a kid," Hooper said, almost drifting into a daydream.


Christopher Holopina, who died at age 22, was born to be a soldier, his family says. 

The Portage la Prairie Armoury lounge was renamed the Holopina Lounge and a wall was dedicated to him, while the province named a lake after him in 2005.

Holopina now rests at the St. John cemetery in Shell Valley, north of Russell, Man., where he was born.

Hooper goes as often as possible to sit and update her son on the latest news from home.

"He's learning things about us and stuff like that. I do it all the time," she said.