By: All news worldBdon August 13, 2023/comment : 0
স্কুলছাত্রীকে অপহরণ ও ধর্ষণের দায়ে এক তরুণের মৃত্যুদণ্ড ও অপর একজনকে আমৃত্যু কারাদণ্ড দিয়েছেন নাটোরের নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইবুন্যাল। আজ রোববার দুপুরে ট্রাইবুন্যালের বিচারক (দায়রা জজ) মুহাম্মদ আবদুর রহিম এই আদেশ দেন।
দণ্ডিত দুজন হলেন—নাটোরের লালপুর উপজেলার পোকন্দা গ্রামের মো. সুমন (২৬) ও সিরাজগঞ্জ জেলার তাড়াশ উপজেলার ধানকুন্টি গ্রামের রফিকুল ইসলাম (৪৩)। আদালত দুজনকেই ৩০ হাজার টাকা করে অর্থদণ্ডও দিয়েছেন। এই টাকা ভুক্তভোগীকে দেওয়ার নির্দেশ দিয়েছেন আদালত। রায় ঘোষণার সময় আসামিরা আদালতে উপস্থিত ছিলেন।
মামলার সংক্ষিপ্ত বিবরণে জানা যায়, ২০১৬ সালের ১৩ ফেব্রুয়ারি সন্ধ্যায় ১০ম শ্রেণিপড়ুয়া ওই স্কুলছাত্রী (১৫) বাড়িতে বসে পড়ালেখা করছিলেন। এ সময় আসামি মো. সুমন একটি মাইক্রোবাস নিয়ে বাড়ির সামনে আসেন। এরপর সুমন ও তাঁর সঙ্গে থাকা লোকজন বাড়িতে ঢুকে জোর করে ওই ছাত্রীকে অপহরণ করে সিরাজগঞ্জ জেলার তাড়াশ উপজেলার ধানকুন্টি গ্রামের রফিকুল ইসলামের বাড়িতে নিয়ে যান। এ ঘটনায় মেয়েটির বাবা বাদী হয়ে মো. সুমনসহ ছয়জনের বিরুদ্ধে লালপুর থানায় মামলা করেন। তদন্তকারী কর্মকর্তা লালপুর থানার তৎকালীন উপপরিদর্শক (এসআই) আসাদুজ্জামান ভুক্তভোগী স্কুলছাত্রীকে উদ্ধার করেন। পরে ওই ছাত্রী আদালতে জবানবন্দি দেন। একই সঙ্গে ডাক্তারি পরীক্ষায় তাঁকে নির্যাতনসহ ধর্ষণের প্রমাণ পাওয়া যায়।
তদন্ত শেষে ২০১৬ সালের ১০ মে ছয় আসামিকে অভিযুক্ত করে আদালতে অভিযোগপত্র (চার্জশিট) জমা দেন তদন্তকারী কর্মকর্তা। অভিযোগ গঠনের সময় আদালত আসামি মো. সুমন ও রফিকুল ইসলাম ছাড়া বাকি আসামিদের অব্যাহতি দেন। আদালত মোট ১১ জন সাক্ষীর সাক্ষ্য গ্রহণ করেন।
নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইবুন্যাল সূত্রে জানা যায়, আসামি মো. সুমনকে অপহরণ ও ধর্ষণের দায়ে দোষী সাব্যস্ত করে মৃত্যুদণ্ড ও ৩০ হাজার টাকা জরিমানা করেন আদালত। ধর্ষণে সহযোগিতার দায়ে রফিকুল ইসলামকে আমৃত্যু সশ্রম কারাদণ্ড ও ৩০ হাজার টাকা জরিমানা করা হয়। রায় ঘোষণার পর আসামিদের কড়া পাহারায় নাটোর জেলা কারাগারে পাঠানো হয়।
ট্রাইবুন্যালের সরকারি কৌঁসুলি আনিছুর রহমান বলেন, অপ্রাপ্তবয়স্ক এক স্কুলছাত্রীকে প্রকাশ্যে অপহরণ করে বাড়িতে আটকে রেখে ধর্ষণ করার ঘটনা ঘটেছিল। সাক্ষ্য প্রমাণে দোষী সাব্যস্ত হওয়ায় আসামিদের সর্বোচ্চ সাজা দিয়েছেন আদালত। এ রায়ের মাধ্যমে ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠিত হয়েছে। তবে আসামিরা রায়ের বিরুদ্ধে উচ্চ আদালতে আপিল করবেন বলে জানিয়েছেন।
By: All news worldBdon August 13, 2023/comment : 0
৩৮ বছর বয়স! এই বয়সে বেশির ভাগ ফুটবলার বুট জোড়া খুলে রেখে অবসর সময় উপভোগ করেন। কিন্তু ক্রিস্টিয়ানো রোনালদো এখনো দলকে ট্রফি জিতিয়ে চলেছেন। তাঁর জোড়া গোলেই গতকাল রাতে আরব ক্লাব চ্যাম্পিয়নস কাপের ফাইনালে আল হিলালকে হারায় আল নাসর। ১০ জনের দলে পরিণত হওয়ার পরও রোনালদোর কল্যাণে জয় পেয়েছে তারা। প্রথমে ম্যাচের ৭৪ মিনিটে গোল করে পিছিয়ে থাকা দলকে সমতায় ফেরান রোনালদো। এরপর অতিরিক্ত সময়ে তাঁর গোলেই শিরোপা নিশ্চিত করে আল নাসর।
চ্যাম্পিয়নশিপ শিরোপার সঙ্গে ব্যক্তিগত পুরস্কার হিসেবে গোল্ডেন বুট জিতেছেন রোনালদো। ফাইনালের দুই গোলসহ টুর্নামেন্টে ৬ ম্যাচে ৬ গোল করেছেন পর্তুগিজ মহাতারকা। কিন্তু এটুকুতেই যেন সন্তুষ্ট নন রোনালদো। উল্টো ফাইনাল শেষে টুর্নামেন্টের সেরা খেলোয়াড়ের পুরস্কার না পাওয়ায় তাঁকে যেন খানিকটা অসন্তুষ্টই লাগল। রোনালদোর বদলে এই পুরস্কার জিতেছেন আল হিলালের মিলানঙ্কোভিচ-সাভিচ।
স্প্যানিশ সংবাদমাধ্যম মার্কা বলছে, পুরস্কার ঘোষণার পর আয়োজকদের সঙ্গে এ নিয়ে কথা বলেছেন রোনালদো এবং তাদের কাছ থেকে এর ব্যাখ্যাও দাবি করেছেন। এ সময় আঙুল উঁচিয়ে দুইও দেখান রোনালদো। অর্থাৎ ফাইনালে দলকে জেতানোর পথে জোড়া গোল করাকেই ইঙ্গিত করেছেন পর্তুগিজ মহাতারকা।
কিন্তু দলকে ফাইনাল জেতানোর পথে এত কিছু করেও কেন পুরস্কারটা জিততে পারলেন না সেটা মানতে পারছিলেন না পর্তুগিজ তারকা। পাঁচবারের ব্যালন ডি’অর জয়ী এই তারকার এমন আচরণ নিয়ে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে পক্ষে–বিপক্ষে চলছে নানা আলোচনা-সমালোচনা। কেউ কেউ রোনালদোকেই এই পুরস্কারের যোগ্য দাবিদার বলে মন্তব্য করেছেন। আবার কারও মতে আয়োজকদের দেওয়া সিদ্ধান্তের বিরুদ্ধের রোনালদোর এমন আচরণ দেখানো উচিত হয়নি।
তবে শেষ পর্যন্ত ব্যক্তিগত পুরস্কার জেতা নিয়ে অসন্তুষ্ট থাকলেও দলকে শিরোপা জিতিয়ে দারুণ আনন্দিত সাবেক এই রিয়াল মাদ্রিদ তারকা। ম্যাচ শেষে দলের সঙ্গে মেতেছেন বাঁধভাঙা উল্লাসে। পরে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে পোস্ট দিয়েও আল নাসরের হয়ে শিরোপা জেতাকে উদ্যাপন করেছেন রোনালদো।
ম্যাচের বিভিন্ন মুহূর্তের ছবি দিয়ে রোনালদো লিখেছেন, ‘দলকে প্রথমবারের মতো এই গুরুত্বপূর্ণ শিরোপা জেতানোর পথে সাহায্য করতে পেরে দারুণ আনন্দিত। ক্লাবের যাঁরা দারুণ এই অর্জনের সঙ্গে জড়িত, তাঁদের সবাইকে ধন্যবাদ। আর আমার পরিবার ও বন্ধুদের ধন্যবাদ, যাঁরা সব সময় আমার পাশে ছিলেন। আমাদের সমর্থকেরা দারুণ সমর্থন দিয়েছেন। এটা আপনাদের জন্যও।’
By: All news worldBdon August 13, 2023/comment : 0
বাইরে গুঁড়ি গুঁড়ি বৃষ্টি হচ্ছিল। হুইলচেয়ারে হাসপাতালের বারান্দায় বসেছিলেন আয়াত উল্লাহ। তাঁর চোখেমুখে হতাশা-ক্লান্তির ছাপ। এক সপ্তাহ ধরে হাসপাতালে চিকিৎসাধীন তিনি। একদিকে সুস্থ হয়ে ওঠা, অন্যদিকে পড়াশোনা চালিয়ে যাওয়া; এ নিয়ে অনিশ্চয়তা তাঁকে ঘিরে ধরেছে। আয়াতের বাঁ পায়ের একটি রগ কেটে দেওয়া হয়েছে। তিনি হেঁটে ক্যাম্পাসে ফিরে পড়াশোনাটা চালিয়ে নিতে পারবেন কি না, সেই দুশ্চিন্তায় রাতে ঘুমাতেও পারছেন না।
ছাত্রলীগের এক পক্ষের হামলায় আহত বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয়ের আরেক পক্ষের ছাত্রলীগ নেতা আয়াত উল্লাহ শের–ই–বাংলা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে চিকিৎসাধীন
আয়াত উল্লাহ বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয়ের মার্কেটিং বিভাগের স্নাতকোত্তরের শিক্ষার্থী। তিনি বিশ্ববিদ্যালয়ের বঙ্গবন্ধু হলে থাকতেন। ৫ আগস্ট মধ্যরাতে বিশ্ববিদ্যালয়ে ছাত্রলীগের মাস্ক ও হেলমেট পরা একদল অস্ত্রধারী তাঁর ওপর হামলা চালায়। পিটিয়ে ও কুপিয়ে জখম করে। এ সময় তাঁর বাঁ পায়ের একটি রগ কেটে দেওয়া হয়। এর পর থেকে তিনি বরিশালের শের-ই-বাংলা মেডিকেলে কলেজ হাসপাতালে চিকিৎসাধীন। আয়াত ছাত্রলীগের অপর একটি পক্ষের হয়ে ক্যাম্পাসে রাজনীতি করতেন।
শুক্রবার বিকেলে হাসপাতালের পঞ্চম তলার অর্থোপেডিকস বিভাগে চিকিৎসাধীন আয়াত উল্লাহর সঙ্গে কথা হয়। সেই রাতের ঘটনা বর্ণনা করতে গিয়ে তিনি বলেন, ‘৫ আগস্ট রাত সাড়ে ১১টার দিকে বঙ্গবন্ধু হলে আমার সহপাঠীদের ওপর হামলা হয়েছে, খবর পেয়ে আমি হলের দিকে যাই। বিশ্ববিদ্যালয়ের কেন্দ্রীয় মন্দিরের সামনে পৌঁছানোমাত্রই হেলমেট ও মাস্ক পরা ৭-৮ জন তরুণ আমার পথ রোধ করে এলোপাতাড়ি পেটাতে ও কোপাতে শুরু করেন। আমি দৌড়ে পালাতে গেলে ৩-৪ জন আমাকে জাপটে ধরেন। একজন আমার পায়ের রগ কেটে দেন। আমি চারদিকে কেবল অন্ধকার দেখছিলাম। পরে কীভাবে কারা হাসপাতালে এনেছেন, তা বলতে পারছি না।’
পায়ের যে রগগুলোর শক্তিতে আমরা দাঁড়িয়ে থাকতে পারি, আয়াতের বাঁ পায়ের তেমন একটি রগ আঘাতপ্রাপ্ত হয়েছে। চার থেকে পাঁচ মাস তাঁকে সম্পূর্ণ বিশ্রামে থাকতে হবে। এরপর অস্ত্রোপচার করতে হবে।
গত সিটি নির্বাচনে আওয়ামী লীগ প্রার্থীর পক্ষে নির্বাচনী প্রচারণায় অংশ নেওয়ার একটি ছবি দেখিয়ে আয়াত উল্লাহ বলেন, ‘বিশ্ববিদ্যালয়জীবনের শুরু থেকেই আমি ছাত্রলীগের রাজনীতির সঙ্গে জড়িত। সর্বশেষ বরিশাল সিটি করপোরেশন নির্বাচনে আওয়ামী লীগের প্রার্থীর পক্ষে দিনরাত পরিশ্রম করেছি। নির্বাচন পরিচালনা দলের পক্ষে নগরবাসীর দ্বারে দ্বারে গিয়ে ভোট চেয়েছি। ছাত্রলীগ করতে এসে আজ আমি পঙ্গু হতে চলেছি। প্রতিপক্ষের হামলার শিকার হয়েছি। রাজনীতি না করলে হয়তো এমন হতো না।’
প্রশাসনের ভূমিকা নিয়ে ক্ষোভ প্রকাশ করেন আয়াত। বলেন, ‘রামদা, চাপাতিসহ ধারালো অস্ত্র দিয়ে বহিরাগতদের সহায়তায় আমার ওপর হামলা করা হয়েছে। বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষকেরা সেখানে উপস্থিত ছিলেন। কিন্তু কেউই হামলাকারীদের নিবৃত্ত করতে এগিয়ে আসেননি। উল্টো এখন শুনছি, হামলাকারীদের মধ্যে যাঁরা শিক্ষার্থী ছিলেন, তাঁরা হলের বিভিন্ন কক্ষ দখল করেছেন। বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন তাঁদের মদদ দিচ্ছে। আমি মামলার জন্য থানায় অভিযোগ দিলেও অদৃশ্য কারণে পুলিশ মামলা এজাহারভুক্ত করেনি।’
এই অভিযোগের বিষয়ে বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রক্টর খোরশেদ আলম বলেন, ‘আমরা হাসপাতালে গিয়ে আহত শিক্ষার্থীর খোঁজ নিয়েছি। প্রয়োজনে চিকিৎসার জন্য আর্থিক সহায়তা করার আশ্বাস দিয়েছি। এরপরও বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসনের বিরুদ্ধে এমন মন্তব্য দুঃখজনক ও অযৌক্তিক।’
আমার পরিবার নিম্নমধ্যবিত্ত। চিকিৎসার এত ব্যয় বহন করা কোনোভাবেই সম্ভব নয়। সামনের দিনগুলো কীভাবে কাটাব, সেটা ভেবে অসহায় লাগছে।
আয়াত উল্লাহ, চিকিৎসাধীন ছাত্রলীগ নেতা
মামলা না নেওয়ার অভিযোগের বিষয়ে বন্দর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) এ আর মুকুল বলেন, ওই হামলার ঘটনায় একাধিক পক্ষ কয়েকটি অভিযোগ দিয়ে গেছে। সেগুলো যাচাই-বাছাই করে দেখা হচ্ছে। বিচার-বিশ্লেষণ শেষে মামলা নেওয়া হবে।
আয়াতকে হাসপাতালে আনার পর তাঁর চিকিৎসা করেন ইন্টার্ন চিকিৎসক মো. সাঈদ। তিনি প্রথম আলোকে বলেন, ‘পায়ের যে রগগুলোর শক্তিতে আমরা দাঁড়িয়ে থাকতে পারি, আয়াতের বাঁ পায়ের তেমন একটি রগ আঘাতপ্রাপ্ত হয়েছে। চার থেকে পাঁচ মাস তাঁকে সম্পূর্ণ বিশ্রামে থাকতে হবে। এরপর অবস্থার কিছুটা উন্নতি হলে একটা অস্ত্রোপচার করতে হবে। তারপর বলা যাবে, তিনি স্বাভাবিকভাবে চলাফেরা করতে পারবেন কি না।’
ভবিষ্যৎ নিয়ে চরম অনিশ্চয়তার মধ্যে আছেন জানিয়ে আয়াত বলেন, ‘চিকিৎসক আমাকে বলেছেন যে উন্নত চিকিৎসা পেলে ৬ থেকে ৮ মাস পর আমি বিশ্ববিদ্যালয়ে ফিরতে পারব। কিন্তু আমার সঙ্গী হবে হুইলচেয়ার। আমার পরিবার নিম্নমধ্যবিত্ত। চিকিৎসার এত ব্যয় বহন করা কোনোভাবেই সম্ভব নয়। সামনের দিনগুলো কীভাবে কাটাব, সেটা ভেবে অসহায় লাগছে।’
আমাকে আহত করা হয়েছে। এখন উল্টো আমার ওপর অভিযোগ আনা হচ্ছে। এগুলো সবই রাজনৈতিক ষড়যন্ত্রের অংশ বলে মনে হচ্ছে আমার।
তানজিদ মঞ্জু, ছাত্রলীগের আরেক পক্ষের নেতা
আয়াত উল্লাহ তাঁর ওপর হামলার ঘটনায় ছাত্রলীগের আরেক পক্ষের নেতৃত্ব দেওয়া তানজিদ মঞ্জুকে দায়ী করেন। তবে তিনি এই অভিযোগ অস্বীকার করে বলেন, ‘ওই রাতের ঘটনায় আমি নিজেই ভিকটিম। আমাকে আহত করা হয়েছে। এখন উল্টো আমার ওপর অভিযোগ আনা হচ্ছে। এগুলো সবই রাজনৈতিক ষড়যন্ত্রের অংশ বলে মনে হচ্ছে আমার।’
শিক্ষার্থী ও আহত ছাত্রলীগের কর্মীরা বলেন, মধ্যরাতে হামলা করে হলে নিয়ন্ত্রণ প্রতিষ্ঠা করা পক্ষটি বরিশাল সিটির বিদায়ী মেয়র সেরনিয়াবাত সাদিক আবদুল্লাহর অনুসারী হিসেবে পরিচিত। দীর্ঘদিন হলগুলো তাদের নিয়ন্ত্রণে ছিল। তবে সিটি নির্বাচনে আবুল খায়ের আবদুল্লাহ জিতে যাওয়ায় তারা কোণঠাসা হয়ে পড়ে। তখন হলগুলো পানিসম্পদ প্রতিমন্ত্রী জাহিদ ফারুকের অনুসারী হিসেবে পরিচিত পক্ষটি নিয়ন্ত্রণ নেয়। দেড় মাসের মাথায় হল নিজেদের দখলে নেন সাদিকপন্থীরা।
By: All news worldBdon August 13, 2023/comment : 0
Expert says protections are needed for child content creators after global speculation over Vancouver teen.
Claire Tian, known as Lil Tay, is pictured in an undated photo from her Instagram. A post on her verified Instagram account claimed she and her brother had died. The post has since been deleted.(Lil Tay/Instagram)
From the beginning, Lil Tay's online presence has had people wondering what to believe.
Lil Tay first garnered attention in 2018 when a girl claiming to be a nine-year-old living the high life in Hollywood posted videos filled with profanities, insults and boasting. It was later learned she was living in Vancouver, the daughter of a lawyer and real estate agent.
Five years later, more serious questions have emerged. Earlier this week a message on Lil Tay's long-dormant verified Instagram account claimed she and her brother had died.
The post spread across social media with more than a few readers questioning whether the claims were real or fake.
Even among skeptics, there were concerns for her well-being.
The story of Lil Tay is a house of mirrors with few confirmed details. It could be a story of the tragic death of two young people. It could be about a young person seeking attention, or people seeking profit, or someone being manipulated by others behind the scenes. It could also be a story of someone targeted by a hacker.
Lil Tay's story also highlights, experts say, how social media can negatively affect younger viewers and how greater digital literacy is needed to help them separate fact from fiction.
"I just have so many questions and I don't think anyone's going to get answers to those anytime soon," said Lindsay Sealey, CEO of Bold New Girls, which provides teaching, consulting and mentoring for girls.
What we know about Lil Tay
The whirlwind of posts began Wednesday morning before 9 a.m. PT, with an unattributed Instagram statement that announced Lil Tay's "sudden and tragic passing." The post announced her brother, Jason, also died.
In 2018, Instagram had verified to CBC News that her parent managed the account, but it's not clear who does now or who made the post.
"This outcome was entirely unexpected and has left us all in shock," read the post to her 3.3 million followers. 'Her brother's passing adds an even more unimaginable depth to our grief."
But any attempts to confirm that, with calls or emails to her parents, her former manager, or law enforcement yielded no such certainty. CBC News could not immediately reach Lil Tay's mother by phone.
The post said her death is still under investigation, but when CBC News contacted the Vancouver Police Department, Burnaby RCMP, B.C. Coroners Service, and the Los Angeles County coroner where Lil Tay was reported to have lived in the last five years, they had no information.
"We are not aware and are not investigating," wrote Vancouver police in an emailed statement.
Leave Lil Tay alone, tech writer says of controversial YouTube child star
Her former manager said he'd seen the post, but couldn't "confirm or dismiss" its legitimacy. Without any confirmation of the death, CBC did not report on it, but continued to work on confirming details, including requests for information from Global Affairs Canada and Interpol.
As the day wore on, amid all the "RIP Lil Tay" posts on X, formerly Twitter, some fans were crying "sus" — doubting it was real — along with reporters who had gotten nowhere with efforts to confirm.
By Thursday, the original statement was removed from Instagram, and TMZ was reporting that it received a statement Lil Tay is alive and she claims her account had been hacked.
That version of events has also not been confirmed.
Social media posts can affect audience
If the teen is safe, the mystery may appear to be just another round of misinformation — or a hoax — on the internet.
But Sealey of Bold New Girls says it can have impacts in the real world, and it's important to consider how a story like Lil Tay's could affect a younger audience.
"There are people who are going through sadness or anxiety or depression and they hear about someone who they respect and follow on social media has died, or has some tragedy in their life, I think that could really negatively impact them," Sealey said.
She says social media users, whether they have three million followers or just three followers, should consider how their posts can affect their audience.
"On social media, I think there's often this sense that it's no big deal. No one really cares. It doesn't matter what I put out there or post," she said.
"I think all of us can do a better job of being very sensitive and very aware of what it is that we're posting and putting out there, and how that could affect anyone else."
Need for greater regulation, digital literacy: expert
The jarring juxtaposition of a young child spewing foul language helped propel Lil Tay to internet fame and notoriety, but amid all the controversy and confusion, it's easy to forget there is a real person at the centre of the story.
It's a story tailor-made to draw attention online, says Jesse Miller, a B.C.-based social media expert who educates kids on internet safety.
Swearing social media child star 'Lil Tay' sparks concern over parents' role in online profiles
He says Lil Tay's rise to fame in 2018 put the focus on how "parents or families may exploit their children in the presence of the rise of social media."
He argues that young internet stars should be subject to regulation similar to those applied to child actors in television and films.
"We should look more and more at the idea that the rise of Internet culture and internet promotion allows parents to actually make money off their children where there isn't really a lot of government oversight or employer oversight," Miller said. "Just like Hollywood, maybe we should start exploring that."
The allure of Lil Tay's profanity-laced rants can be compounded by the lack of details about her as online sleuths try to parse any detail, no matter how small, to determine what's going on behind the scenes.
Miller notes that online sleuthing can take a dark turn, as when users on Reddit incorrectly speculated on the identity of the attacker or attackers in the 2013 Boston Marathon bombings.
Miller, who has given presentations on digital literacy at B.C. schools for more than 15 years, says education is key. He says it's also important for parents to talk with children about what they watch online and make sure they don't fall down internet rabbit holes.
"We actually need to have roundtable conversations, the dinner table conversation ... What type of content is appropriate for the family home and then having really healthy conversations about that content."
It remains unclear where Lil Tay is, how she's doing, and who posted the Instagram statement that sparked global speculation about the teenage girl — and why.
By: All news worldBdon August 11, 2023/comment : 0
Amid the frenzy of Taylor Swift's The Eras Tour coming to Canada, the ticket resale market is buzzing with action, and some resellers have already listed tickets for purchase as fans grapple for a chance to see the singer perform.
Tickets to certain dates of Swift's six shows in Toronto became available Friday, however, the price of some resale tickets are close to an eye-popping $20,000.
Catherine Moore, professor of music technology and digital media at the University of Toronto, told CTV’s Your Morning on Friday the resale market is a place where those who have tickets can sell and those who do not have tickets can buy.
"I think some of these sites were created so that if someone bought a ticket, and for whatever reason wasn't able to go, they didn't just lose their money. But it's because so commercial," said Moore. "The only limit on price is what people will pay on a secondary market."
Resale sites like StubHub have concert tickets listed on sale for between $3,000 and $5,000.
Moore said the concert or event ticket resale market works in such a way so tickets are rarely affordable.
"One is the actual ticket price. These days because of the secondary market, face value doesn't really mean anything. It's only the value for a very short amount of time," said Moore.
"I think where people would appreciate more transparency is where does the money go from the surcharges on, for instance, that $2,800 ticket? Often the surcharges are a percentage of what that ticket costs so that's creating a pool of money that will get distributed," explained Moore.
Taylor Swift announced on Aug 3. she would perform in Canada during the 2024 leg of her international tour after Canadian backlash to being excluded from the initially announced dates.
The singer will be performing next year from Nov. 14 to 16, and 21 to 23 at the Rogers Centre in Toronto.
Ticketmaster said they are spreading out ticket presales for the six shows over multiple days to avoid online technical issues Swift fans may have encountered for past shows.
Buyers must have already registered for and received a "verified fan" sale code in order to get in the virtual queue for the tickets.
To watch the full interview, click the video at the top of this article.
By: All news worldBdon August 11, 2023/comment : 0
ইয়েমেনে আন্তর্জাতিক জঙ্গি সংগঠন আল-কায়েদার জিম্মিদশা থেকে বাংলাদেশি লেফটেন্যান্ট কর্নেল (অব.) সুফিউল আনামসহ জাতিসংঘের পাঁচ কর্মকর্তার মুক্ত হওয়ার ঘটনাকে স্বাগত জানিয়েছে বিশ্ব সংস্থাটি। গতকাল শুক্রবার ইয়েমেনে জাতিসংঘের আবাসিক ও মানবিক সহায়তাবিষয়ক সমন্বয়ক ডেভিড গ্রাসলি এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ ঘটনায় সন্তোষ প্রকাশ করেন।
সুফিউল আনাম
গত বছরের ১১ ফেব্রুয়ারি যুদ্ধবিধ্বস্ত দেশটির দক্ষিণাঞ্চল থেকে জাতিসংঘের পাঁচ কর্মকর্তাকে আল-কায়েদার সদস্যরা অপহরণ করেছিলেন। সুফিউল আনাম ছাড়া বাকি চারজন ইয়েমেনের নাগরিক। সুফিউল আনামের মুক্তিপণ হিসেবে ৩০ লাখ ডলার দাবি করেছিল জঙ্গি সংগঠনটি।
দেড় বছর পর আল-কায়েদার জিম্মিদশা থেকে মুক্ত হয়ে ৯ আগস্ট দেশে ফিরেছেন লেফটেন্যান্ট কর্নেল (অব.) সুফিউল। তিনি সাংবাদিকদের কাছে জিম্মিদশার ‘ভয়াবহ’ বিবরণ দেন।
ইয়েমেনে জাতিসংঘের আবাসিক ও মানবিক সহায়তাবিষয়ক সমন্বয়ক ডেভিড গ্রাসলি বাংলাদেশি সুফিউলসহ পাঁচজনের মুক্তি পাওয়ার প্রতিক্রিয়ায় সন্তোষ প্রকাশ করে বলেন, তিনি গতকাল জাতিসংঘের ইয়েমেনি চার কর্মকর্তার সঙ্গে দেখা করেছেন। তাঁদের স্বাস্থ্য ঠিক আছে। মুকুল্লা থেকে তাঁদের নিয়ে এডেনে ফিরেছেন তিনি।
ডেভিড গ্রাসলি আরও বলেন, তাঁদের পাঁচ কর্মকর্তাই সংস্থার সব ধরনের সহায়তা পাচ্ছেন। তাঁরা ভালো আছেন এবং পরিবারে সদস্যদের সঙ্গে তাঁদের যোগাযোগ হয়েছে। তিনি পাঁচ কর্মকর্তার মুক্তিতে সহায়তার জন্য ইয়েমেন সরকারসহ সংশ্লিষ্ট সবাইকে ধন্যবাদ জানান।
জাতিসংঘের আবাসিক ও মানবিক সহায়তাবিষয়ক সমন্বয়ক ডেভিড গ্রাসলি বলেন, ‘আমাদের সহকর্মীরা মুক্ত হওয়ায় ইয়েমেনে জাতিসংঘের পুরো পরিবার স্বস্তি পেয়েছে। তবে এখনো জাতিসংঘের অন্য যে কর্মীদের তাঁদের ইচ্ছার বিরুদ্ধে আটক রাখা হয়েছে, পুনরায় তাঁদের মুক্তির আহ্বান জানাই। আমরা তাঁদের সঙ্গে একাত্মতা প্রকাশ করছি।’
By: All news worldBdon August 11, 2023/comment : 0
প্রাকৃতিক দুর্যোগের কারণে চট্রগ্রাম শিক্ষা বোর্ড, বাংলাদেশ মাদ্রাসা শিক্ষা বোর্ড ও বাংলাদেশ কারিগরি শিক্ষা বোর্ডের এইচএসসি ও সমমানের পরীক্ষা পেছানো হয়েছে। পরিবর্তিত সময়সূচি অনুযায়ী এই তিন শিক্ষা বোর্ডের পরীক্ষা ১৭ আগস্টের পরিবর্তে ২৭ আগস্ট থেকে শুরু হবে। তবে অন্যান্য শিক্ষা বোর্ডের পরীক্ষা নির্ধারিত সূচি আগামী ১৭ আগস্ট থেকে অনুষ্ঠিত হবে।
আন্তঃশিক্ষা বোর্ডের সমন্বয়ক ও ঢাকা শিক্ষা বোর্ডের চেয়ারম্যান অধ্যাপক তপন কুমার সরকার আজ শুক্রবার রাতে প্রথম আলোকে এ তথ্য জানিয়েছেন। পূর্ব ঘোষিত সময় অনুযায়ী সব কয়টি (১১টি) শিক্ষা বোর্ডের পরীক্ষা ১৭ আগস্ট থেকে শুরু হওয়ার কথা ছিল। কিন্তু চট্টগ্রাম অঞ্চলে অতি বৃষ্টির কারণে প্রাকৃতিক দুর্যোগ দেখা দিয়েছে। এজন্য ওই এলাকার চার জেলার শিক্ষা প্রতিষ্ঠান ছুটিও ঘোষণা করা হয়েছিল। এখন তিন শিক্ষা বোর্ডের এইচএসসি ও সমমানের পরীক্ষাও পেছাল।
By: All news worldBdon August 11, 2023/comment : 0
আগের চার ম্যাচে ৭ গোল। লিগস কাপে ইন্টার মায়ামির ম্যাচ মানেই যেন লিওনেল মেসির গোল। পঞ্চম ম্যাচে এসেও সেই নিয়মের ব্যতিক্রম হলো না। তবে এবার গোলের জন্য মেসি ভক্ত-সমর্থকদের অপেক্ষায় রাখলেন ম্যাচের ৮৭ মিনিট পর্যন্ত। শেষ পর্যন্ত টানা ৫ ম্যাচে গোল করে ইন্টার মায়ামিকে লিগস কাপের সেমিফাইনালে নিয়ে গেলেন মেসি। এই ম্যাচে করা ১ গোলসহ ইন্টার মায়ামির জার্সিতে তাঁর গোলসংখ্যা এখন ৮।
টানা ৫ ম্যাচে গোল পেয়েছেন লিওনেল মেসি
ঘরের মাঠ ডিআরভি পিএনকে স্টেডিয়ামে আজ মেসির গোলের আগেই অবশ্য নিশ্চিত হয়ে যায় ইন্টার মায়ামির সেমিতে ওঠা। প্রথমার্ধে ২ গোলের পর দ্বিতীয়ার্ধে ম্যাচের ৭৮ মিনিটে পাওয়া আত্মঘাতী গোলে মায়ামি এগিয়ে যায় ৩-০ গোলে। এরপর মেসির গোলটি যেন ‘চেরি অন দ্য কেক’। শেষ পর্যন্ত মেসির পায়ে গোলের দেখা মিললে পূর্ণ তৃপ্তি নিয়েই মাঠ ছেড়েছে মায়ামির সমর্থকেরা।
এদিন আগের ম্যাচগুলোর তুলনায় প্রথমার্ধে মেসিকে কিছুটা চুপ করিয়ে রাখতে পেরেছিল শার্লট। এই অর্ধে মেসি লক্ষ্যে শুধু একটি শটই নিতে পেরেছিলেন। ৩০ মিনিটে মেসির সেই শট ঠেকিয়ে দেন প্রতিপক্ষ গোলরক্ষক। তবে মেসির গোল ঠেকিয়ে রাখতে পারলেও তাঁকে পেয়ে উজ্জীবিত সতীর্থদের আটকাতে পারেনি শার্লট। প্রথমার্ধেই ২ গোলে এগিয়ে যায় ইন্টার মায়ামি।
এরপরও মেসির সুযোগ ছিল গোল আদায়ের। ম্যাচের ১২ মিনিটে পাওয়া পেনাল্টি মেসি নিলে গোলটি লেখা হতে পারত তাঁর নামের পাশে। কিন্তু তাঁর বদলে সেই শট নেন হোসেফ মার্তিনেজ। এই ফরোয়ার্ড অবশ্য ভুল করেননি। ঠান্ডা মাথার নিখুঁত শটে এগিয়ে দেন দলকে। এগিয়ে যাওয়ার পর আরও আত্মবিশ্বাসী হয়ে ওঠে মায়ামি। আক্রমণ ও বল দখলে এগিয়ে ছিল তারাই, যা দলটিকে দ্বিতীয়বারের মতো এগিয়ে দেয় ম্যাচের ৩২ মিনিটে।
ডান প্রান্তে শার্লট ডিফেন্সের কাছাকাছি জায়গা থেকে ডিআন্দ্রে ইয়েডলিন বল বাড়ান রবার্ট টেইলরের উদ্দেশে। প্রতিপক্ষ ডিফেন্ডারদের ফাঁদ এড়িয়ে ডান পায়ে বাঁ কোনা ঘেঁষে শট নেন টেইলর। বলের গতিপথ বুঝতেই পারেননি শার্লট গোলরক্ষক। মায়ামি এগিয়ে যায় ২-০ গোলে। আর কোনো গোল না পেলেও ইন্টার মায়ামির দাপটেই শেষ হয় ম্যাচের প্রথমার্ধ।
বিরতির পর দুই দলই চেষ্টা করে গোল আদায়ের। শার্লট এ সময় কিছুটা খোলস ছেড়ে বেরিয়ে আসে। বেশ কয়েকবার গোলের কাছাকাছি জায়গাও পৌঁছে যায়। তবে ইন্টার মায়ামির শেষ বাধাটি অতিক্রম করা হচ্ছিল না তাদের। অন্যদিকে মায়ামিও চেষ্টা করে ব্যবধান বাড়ানোর। মেসিও একাধিকবার প্রতিপক্ষ রক্ষণে হুমকি তৈরি করেছিলেন। ৬৯ মিনিটে ডি বক্সের ভেতর বল পেয়ে গোল প্রায় পেয়েই গিয়েছিলেন আর্জেন্টাইন কিংবদন্তি। কিন্তু তাঁর নেওয়া শট শালর্ট খেলোয়াড়ের পায়ে লেগে বাইরে চলে যায়।
তবে মেসি গোল না পেলেও তাঁর তৈরি করা আক্রমণ থেকেই তৃতীয় গোলটি আদায় করে নেয় ইন্টার মায়ামি। পাল্টা আক্রমণ থেকে বল ক্লিয়ার করতে গিয়ে নিজেদের জালেই জড়ায় শার্লট। দলের ৩ গোলের পরও মেসি গোল না পেলে কি হয়! অবশেষে কিছুটা অপেক্ষা করিয়েই মায়ামির দর্শকদের মেসি মাতিয়ে তুললেন ম্যাচের ৮৭ মিনিটে। ডি বক্সের ভেতর বল পেয়ে সহজেই লক্ষ্যভেদ করেন ইন্টার মায়ামি অধিনায়ক। তাঁর গোলেই নিশ্চিত হয় মায়ামির ৪-০ ব্যবধানের জয়। আর এই জয়ে ইন্টার মায়ামি পৌঁছে গেছে লিগস কাপের সেমিফাইনালে।